সেনবাগ(নোয়াখালী)সংবাদদাতা : গত ২৪ এপ্রিল রাতে নোয়াখালী সেনবাগে আসামী ধরতে গেলে পুলিশকে মারধর করে পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই ও আসমীকে চিনিয়ে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নের খলিল মিয়ার হাটে এঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার বিবরণীতে জানা যায়, উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নের বোমা পাটোয়ারী স্থানীয় খলিল মিয়ার হাটে বাহাদুর হোটেলে নাস্তা খেয়ে বিল নাদিয়ে চলে যেতে চাইলে হোটেলের ম্যানেজার বিল চাইলে সে ম্যানেজারকে অস্ত্র ঠেকিয়ে উল্টো তার কাছে চাঁদা চায়।
এঘটনায় হোটেলের লোকজন ও স্থানীয় জনতা বোমা পাটোয়ারী কে ধরে গণপিটনি দিয়ে সেনবাগ থানা ও পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে সেনবাগ থানার পুলিশ ঘটনার স্থলে গিয়ে বোমা পাটোয়ার কে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসার পথে বোমা পাটোয়ারীর সন্ত্রাসী বাহিনী পুলিশকে মারধর করে পুলিশের কনেস্টবল খুরশিদ আলমের অস্ত্র ও আসামী বোমা পাটোয়ারীকে চিনিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে রাতে ১৫ জনকে আটক করে সেনবাগ থানা পুলিশ। এঘটনায় পর ২৫এপ্রিল সকালে ডিআইজি মোশারফ ও সেনবাগ থানার ওসি এমরান আলী পিপিএম’র নেতৃত্বে বিপুল পরিমান পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফেনী মহিপাল থেকে আসামীবোমা পাটোয়ারীকে গ্রেফতার করে সেনবাগ থানায় নিয়ে আসেন। আপরদিকে সকাল বেলা , উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নের কাজিরখিল এলাকায় মাফিয়া নামের এক মহিলা পাতা কুড়াতে গিয়ে বাড়ির পাশে ডোবায় কচুরি ফেনার ভিতরে পুলিশের অস্ত্র দেখে তার ভাতিজা ছায়েদুল হককে জানায়। ছায়েদুল হক তৎখানিক ঘটনাস্থলে অবস্থানরত পুলিশকে জানালে পুলিশ ডোবার স্থলে গিয়ে অস্ত্রটি উদ্ধার করে।ঘটনার বিবরণীতে জানা যায়, উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নের বোমা পাটোয়ারী স্থানীয় খলিল মিয়ার হাটে বাহাদুর হোটেলে নাস্তা খেয়ে বিল নাদিয়ে চলে যেতে চাইলে হোটেলের ম্যানেজার বিল চাইলে সে ম্যানেজারকে অস্ত্র ঠেকিয়ে উল্টো তার কাছে চাঁদা চায়।