সেনবাগ (‡bvqvLvjx) সংবাদদাতা : জেলা প্রশাসকের সিন্ধান্ত হীনতার কারনে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলায় বিগত তিন বছর ধরে চরম ঝুকিপূর্ন ভবনে জীবনের ঝুকি নিয়ে অফিস করছেন সেনবাগ উপেজলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রকৌশলীসহ তাদের অধিন্ত অর্ধশত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। সিন্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকারী দপ্তরের দীর্ঘ সুত্রীতার কারণে সাভার ট্রাজিডির মতো প্রাণহানী ঘটলে এই দায় নিবে কে?
খোজনিয়ে জানাগেছে, নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা পরিষদের মালিকানাধীন দুইতলা বিশিষ্ট্য ইউটিডিসি কমপেক্স ভবন নং-১ প্রথম ও দ্বিতীয় তলা ভবনটির বিভিন্ন পিলার ও ছাঁদে ফাটল দেখা দেওয়ায় ভবনটি বিপদজনক হয়ে পড়ে। এই কারণে ২০১১ সালের অক্টোবরে ২৭ তারিখে উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভায় সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা ও উপজেলা প্রকৌশলী মীর হোসেন বিষয়টি উপস্থাপন করলে সর্বসম্মতি ক্রমে ভবনটি ঝুকিপুর্ন বিবেচনা করে এটি পরিত্যাক্ত ঘোষনার জন্য নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বাধীন কমিটিতে প্রেরণের সিন্ধান্ত গৃহীত হয়। এরেই আলোকে বিগত ২০১১সালের ২১ ডিসেম্বর সেনবাগ উপজেলার নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা স্বারক নং-০০.৫৭৬.০১৮.০০.০০.০১৮.২০১১-১৬৬৭মাধ্যমে সেনবাগ উপজেলা পরিষদের মালিকানাধীন ব্যবহার অনুযোগী দুইতলা বিশিষ্ট্য ইউটিডিসি কমপেক্স-১কে পরিত্যাক্ত ঘোষনা করার জন্য স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ.উপ-১শাখায় স্বারক নং-উপ-২/৩পি-৪৬/২০০২/৩৪২(৪৮১) প্রস্তাবটি প্রাক্কলন ব্যায় হিসাব ও মাসিক সাধারণ সভা( উপজেলা উন্নয়ন সভা) কার্যবিবরনীসহ প্রেরণ করে। কিন্তু দীর্ঘ তিন বছর অতিবাহিত হলেও এখনো এই বিষয়ে কোন প্রদক্ষেপ গ্রহন করা হয়নি।
খোঁজনিয়ে আরো জানাগেছে,স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগে সচিব উপ-২ শাখা এস.এম.জহরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিগত ৭.৮.২০০৬সালে স্বারক নং- উপ-২/৩পি-৪৬/২০০২/৩৪২(৪৮১) আলোকে এক পরিপত্র জারি করে। ওই পরিপত্রে বলা হয়েছে উপজেলা পরিষদের মালিকানাধীন ব্যবহারের অনুযোগী সরকারি ভবনাদি/আসবাবপত্র/অন্যন্য মালামাল পরিত্যাক্ত কনডেম ঘোষনা করে প্রস্তাব প্রেরণ করলে সংশিষ্ট জেলা প্রশাসককে আহবায়ক ও নিবার্হী প্রকৌশলী,গনপূর্ত বিভাগ(সংশিষ্ট) সদস্য,সংশিষ্ট উপজেলা নিবার্হী অফিসার সদস্য, উপ-পরিচালক স্থানীয় সরকার সদস্য, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি (সংশিষ্ট) সদস্য সরেজমিন পরিদর্শন করে ভবনটি পরিত্যাক্ত ও কনডেম ঘোষনা করবেন। এবং জেলা প্রশাসক কনডেম কমিটির সিন্ধান্ত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করবেন।খোজনিয়ে জানাগেছে, নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা পরিষদের মালিকানাধীন দুইতলা বিশিষ্ট্য ইউটিডিসি কমপেক্স ভবন নং-১ প্রথম ও দ্বিতীয় তলা ভবনটির বিভিন্ন পিলার ও ছাঁদে ফাটল দেখা দেওয়ায় ভবনটি বিপদজনক হয়ে পড়ে। এই কারণে ২০১১ সালের অক্টোবরে ২৭ তারিখে উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভায় সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা ও উপজেলা প্রকৌশলী মীর হোসেন বিষয়টি উপস্থাপন করলে সর্বসম্মতি ক্রমে ভবনটি ঝুকিপুর্ন বিবেচনা করে এটি পরিত্যাক্ত ঘোষনার জন্য নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বাধীন কমিটিতে প্রেরণের সিন্ধান্ত গৃহীত হয়। এরেই আলোকে বিগত ২০১১সালের ২১ ডিসেম্বর সেনবাগ উপজেলার নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা স্বারক নং-০০.৫৭৬.০১৮.০০.০০.০১৮.২০১১-১৬৬৭মাধ্যমে সেনবাগ উপজেলা পরিষদের মালিকানাধীন ব্যবহার অনুযোগী দুইতলা বিশিষ্ট্য ইউটিডিসি কমপেক্স-১কে পরিত্যাক্ত ঘোষনা করার জন্য স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ.উপ-১শাখায় স্বারক নং-উপ-২/৩পি-৪৬/২০০২/৩৪২(৪৮১) প্রস্তাবটি প্রাক্কলন ব্যায় হিসাব ও মাসিক সাধারণ সভা( উপজেলা উন্নয়ন সভা) কার্যবিবরনীসহ প্রেরণ করে। কিন্তু দীর্ঘ তিন বছর অতিবাহিত হলেও এখনো এই বিষয়ে কোন প্রদক্ষেপ গ্রহন করা হয়নি।
কিন্তু উপজেলা পরিষদের সিন্ধান্তটি দীর্ঘ তিন বছরেও বাস্তায়ন না হওয়ায় ঝুকিপূর্ণ ভবনে জীবনের ঝুকি নিয়ে অফিস করছেন সংশিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। সিন্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকারী দপ্তরের দীর্ঘ সুত্রীতার কারণে সাভার ট্রাজিডির মতো প্রাণহানী ঘটলে এই দায় নিবে কে?
এব্যাপারে যোগযোগ করলে সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাবস্তী রায় জানান, বিগত তিন বছর আগে উপজেলা পরিষদের সাধারণ ও উন্নয়ন সভায় সর্বসম্মত ক্রমে ভবনটি ঝুকিপূর্ন বিবেচনা করে এটি পরিত্যাক্ত ঘোষনা করার জন্য প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়। কিন্তু দীর্ঘ তিন বছরেও কোন সিন্ধান্ত গ্রহন না করায় জীবনের ঝুকি নিয়েই দাপ্তরিক কাজকর্ম চালিয়ে নিয়ে বাধ্য হচ্ছেন তারা |