ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ (নোয়াখালী প্রতিনিধি): নোয়াখালীর সেনবাগে দু’গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গত ৯ ফেব্র“য়ারী সন্ধ্যায় এক তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কানকিরহাট বাজারে কেশারপাড়া ও বীরকোটের গ্রামবাসীর মধ্যে এ সংঘর্ষ বাঁধে। ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হলেও দুই পক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
এলাকাবাসী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পরে কেশারপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্করের ছেলে সুজনের সঙ্গে বীরকোট গ্রামের ইতালী জামালের ভাই কামালের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তা হাতাহাতি পর্যায়ে পৌছে এবং তা থেকে সাংঘর্ষিক পর্যায়ে রূপ নেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে দুই গ্রামে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়। দু’ গ্রামবাসীদের মধ্যে থেমে থেমে কয়েক দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারমান আবদুল হক বলেন, পুলিশ আসার পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। তবে যে কোনো সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরান আলী বিপিএম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে’।
এলাকাবাসী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পরে কেশারপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্করের ছেলে সুজনের সঙ্গে বীরকোট গ্রামের ইতালী জামালের ভাই কামালের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তা হাতাহাতি পর্যায়ে পৌছে এবং তা থেকে সাংঘর্ষিক পর্যায়ে রূপ নেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে দুই গ্রামে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়। দু’ গ্রামবাসীদের মধ্যে থেমে থেমে কয়েক দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারমান আবদুল হক বলেন, পুলিশ আসার পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। তবে যে কোনো সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরান আলী বিপিএম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে’।